কবুতরের কৃমি
কবুতরের কৃমি
সাধারনত অস্ব্যাস্থকর পরিবেশ, খাবারে সাথে মিশে থাকা ধুলা-বালি, ছেড়ে পালা কবুতরের বিভিন্ন যায়গায় ঘুরে ঘুরে খাওয়া, আক্রান্ত কবুতরের ড্রপিংস এসব থেকে কবুতরের কৃমি সংক্রমন হয়ে থাকে। সাধারনত হেয়ার, রাউন্ড এবং টেপ কৃমি দেখা যায়।কবুতরের ভেতর খাদ্য গ্রহন স্বাভাবিক বা বেশ ভালো থাকে কারন কৃমি তার খাবারগুলো খেয়ে নেয়।
�লক্ষন:
(ক) পর্যাপ্ত খাদ্য গ্রহনের পরেও স্ব্যাস্থের অবনতি
(খ) ওজন হ্রাস
(গ) পাতলা ড্রপিংস
�প্রতিরোধ:
(ক) তিন মাস পরপর কৃমি কোর্স করানো।
-এসিমেক ১% : ১ মিলি/ লিটারে
- এভিনেক্স : ১ গ্রাম/লিটার
- নিম পাতার দ্রবন
(খ) ভেটেরিনারী ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে ৭ বা ১৪ দিন পর পর একাধারে দুই তিন বার কৃমি কোর্স করালে দীর্ঘ মেয়াদী কৃমি মুক্তরাখা সম্ভব হয়।
(গ) ব্রীডিং সিজন এবং উড়ানোর সিজন শুরু হবার আগে কৃমি কোর্স করিয়ে নিলে সিজনের কার্যাবলীতে বাধা আসে না।
*** কৃমি কোর্সের আগে এবং পরে লিভার টনিক, ইলেক্ট্রোলাইট এবং পরবর্তীতেত প্রোবাইওটিক এবং মাল্টিভিটামিন ব্যবহারকরা উচিত। কিছু কিছু গ্রুপের কৃমির ঔষধ ব্যবহারের ক্ষেত্রে এটা প্রায় অপরিহার্য।
Comments
Post a Comment